ওমর ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আশুলিয়া গণজাগরণ মঞ্চ থেকে: সাভারের আশুলিয়া জামগড়ায় ফ্যান্টাসি কিংডমের সামনে গণজাগরণ মঞ্চ এখন স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল।
সেখানে দলে দলে লোকজন আসতে শুরু করেছেন। অনেকেই দল বেঁধে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশে আসছেন।
মঞ্চে অবিরত গণসঙ্গীত পরিবেশন চলছে। ইতোমধ্যে ‘স্লোগানকন্যা’ লাকী আক্তার স্লোগানে স্লোগানে উপস্থিত জনতাকে জগরিত করেছেন।
মুহুমুর্হ মুহুর্মুহ স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে উঠছে গণজাগরণ চত্বর এলাকা।
‘আইন করে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি, নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’ বলে স্লোগান তোলা হচ্ছে। বলা হচ্ছে- ‘জ-তে জামায়াত- শিবির, ন-তে নিজামী’ ‘জ্বালো জ্বালো, আগুন জ্বালো’ ‘জামায়াত-শিবিরের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’ স্লোগান চলছে।আশুলিয়া গণজাগরণ মঞ্চ থেকে: সাভারের আশুলিয়া জামগড়ায় ফ্যান্টাসি কিংডমের সামনে গণজাগরণ মঞ্চ এখন স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল।
সেখানে দলে দলে লোকজন আসতে শুরু করেছেন। অনেকেই দল বেঁধে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশে আসছেন।
মঞ্চে অবিরত গণসঙ্গীত পরিবেশন চলছে। ইতোমধ্যে ‘স্লোগানকন্যা’ লাকী আক্তার স্লোগানে স্লোগানে উপস্থিত জনতাকে জগরিত করেছেন।
মুহুমুর্হ মুহুর্মুহ স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে উঠছে গণজাগরণ চত্বর এলাকা।
এদিকে, নিরাপত্তার কারণে পুরো মঞ্চ এলাকার আশপাশের দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন মার্কেট ও আবাসিক ভবনের ওপর অবস্থান নিয়েছে নিরাপত্তা কর্মীরা।
ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার ইতোমধ্যে সেখানে উপস্থিত রয়েছেন।
তবে সেখানে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। অনানুষ্ঠানিক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে মঞ্চে। আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে জাতায় সঙ্গীতের মাধ্যমে।
সাইবার যুদ্ধ , এবং গনজাগরন মঞ্চ এবং একজন ধূর্ত দালাল ইমরান
উত্তরমুছুন১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল
সাইবার যুদ্ধ কি এবং কেন
***********
ব্লগ আড্ডা - ‘গণজাগরণে সোশ্যাল মিডিয়া ও সাইবার আইন।”
এবছর বাংলা ব্লগ দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘গণজাগরণে সোশ্যাল মিডিয়া ও সাইবার আইন।” কিন্তু এই সাইবার আইন নিয়ে দেখা দিয়েছে বিতর্ক। যদিও “সাইবার” শব্দটি অনেক বৃহ.ত্তম অধ্যায় এর সুচনা ।।
একবিংশ শতাব্দী পেরিয়ে বিশ্ব যখন জ্ঞান বিজ্ঞানে মানুষের
হাতের মুটুঁয় তখন উন্নত চিন্তা চেতনায় আজকের সভ্যতা
শুরু করে নতুনত্বের জয় স্তব , যা মানুষের মনে আনে দুর্বার আনন্দ ও উদ্দ্যাম ।।
এই আনন্দ ও উদ্দ্যামে পুলকিত হয়ে যে সমাজে নব মন্ত্রে নব
নব কর্মে উজ্জিবিত হয় এবং তাকে কেন্ত্র করে যে ,ইতিহাসের
বীজ বপন হয় তাই হল সাইবার ।।
পরিবেশে মানান সই এমন ঘটনায় উজ্জীবিত হয়ে বহু সংখ্যক
ছাত্র কৃষক , শ্রমিক বা তরুণ একতার মেল বন্ধনে গড়ে তুলে
সমাজ ও রাস্টের প্রধান চালিকা শক্তি হিসাবে ।।
ঐ এক্য শক্তিকে কাজে লাগিয়ে রাস্ট বা কোন জাতী আরও অধিকতর মুনাফা লাভ করে থাকে দেশ ও দশের উন্নয়নে, আর
এটাকেই বলে সাইবার যুদ্ধ ।।
যেমন মধ্যপ্রাচ্য জি ৮ সম্মেলন // লক্ষ লক্ষ কৃষক একত্রিত হয়ে
তাদের ন্যায্য সামাজিকতা ও ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য যে
যে ডাক দিয়েছিল তা দীর্ঘ পথ পরিক্রমা পেরিয়ে আজ সফল ।।
তবে ক্ষতির পরিমান কম নয় এ অধিকার আদায়ের জন্য বেশ
কিছু বাধা এবং কয়েক জন কৃষক নেতার বুকের রক্ত ঢেলে
দিতে হয়েছে ।।
আমাদের দেশেও এর ঢেউ যে লাগেনি তা নয় ।
গনযাত্রা
*********
সিলেট , সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার বাদশা গঞ্জ খেলার
মাঠে প্রথম সাইবার যুদ্ধের ডাক দেওয়া হয় ।
বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতি , বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও
বাসদের ডাকে এ মহা সম্মেলনে সারা দেশ থেকে প্রায় অর্ধ লক্ষের উপর মানুষ জরু হয় ।।
মুল প্রতিপাদ্য বিষয় , তেল গ্যাস সহ প্রাকৃতিক সম্পদ বিদেশী
লুটেরা বাহিনী কর্তৃক হতে রক্ষা এবং টিপাইমুখ যা সুরমা নদীর
উৎস মুখ তা বাধ নির্মাণে ভারতের দখল হতে মুক্ত করা ।
এবং হাওর বাওর বিল ঝিল হতে এঞ্জিও সহ অবৈধ লিজ কর্তৃক
পানি সম্পদ মুক্ত করা এবং অবাধে কৃষক জেলেদের মাছ ধরার
অধিকার নিশ্চিত করা ।।
গনযাত্রার ডাক তাৎক্ষনিক সারা দেশ এবং মিডিয়ার ফলাও করে
প্রচারিত হয় এবং একে কেত্র করে সারা বাংলাদেশে ,বিভিন্ন কমিটি গড়ে উটে যা ইতিহাসের এক অনবধ্য দূর্বার আন্দোলন ।।
কিন্তু কিছু সংখ্যক বদকার বৈদেশিক দালাল দের জন্য আজও
এইসব দাবি দাওয়া পুরন হচ্ছেনা ।।
এখনও দালাল রা সুন্দর বন সহ নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলু
ভারত এবং দালাল ভুক্ত রাস্ট গুলুর নিকট লিজ দেওয়া শুরু করেছে । যা আমাদের দেশের স্বাধীনতা পরিপন্থি ।।
আর ঢাকা গন জাগরন মঞ্চ কিসের দাবি কিসের সাইবার যুদ্ধ
আমি স্পষ্ট করে আজ বলব গনযাত্রার কমিটি চাইছিল এইসব
দেশিয় দাবি দাওয়া লয়ে মাঠে এবং মিডিয়ায় বহুল প্রচারের জন্য
কিন্তু বাস্তবে মুল গ্রহন যোগ্য দাবি উত্তাপন না করে
দালাল রা গনজাগরন মঞ্চ দখল করে তুই রাজাকার তুই রাজাকার বলে চিৎকার করে দেশের মুল আন্দোলন থেকে মানুষ কে সরিয়ে দিয়েছে ।।/ এবং থাবা বাবাকে খুন করে আমাদের ব্লগিয় লেখনিকে বাদ করে দেওয়ার যরযন্ত্র আজ খুবই স্পষ্ট ।।
এবার আসল বিষয়ে আসি
দেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রানের যে দাবি , বেচে থাকা , খাদ্যর
যোগান এবং বেকার মানুষের কর্ম সংস্থানের অভাব ।।
এই সব দাবি এবং লুটেরা দের কবল থেকে দেশকে মুক্তি অর্জনের জন্য আবার আমাদের মুল লক্ষ্য ফিরে যেতে হবে ।।
দুনিয়ার মজলুম এক হও লড়াই কর ।।