ঢাকা: জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলনকারী সংগঠন শহীদ রুমী স্কোয়াডের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার বিকেলে গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণার পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে গণজাগরণ মঞ্চের পাশে জাতীয় যাদুঘরের সামনে অনশনে বসেন এ সংগঠনটির ৭ নেতাকর্মী।
অনশনকারীরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদাত হাসান নিলয়, মেহেদী হাসান শুভ্র, জয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাশ, ঢাকা কলেজের আনন্দ, রুবায়াৎ ও কর্মজীবী মানিক।
অনশনকারীদের মধ্য থেকে মেহেদী হাসান শুভ্র বাংলানিউজকে বলেন, “গণজাগরণ মঞ্চের ঘোষিত কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের এ কর্মসূচির কোনো বিরোধ নেই। মঞ্চের কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমরা সম্পূরক কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা মনে করি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে অহিংস উপায়ে আরও তীব্র এবং কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা জরুরি।”
শহীদ রুমী স্কোয়াডের কর্মী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষার্থী সেঁজুতি সানিমা নদী বাংলানিউজকে জানান, “এ সংগঠনের মূল উদ্যোক্তা সাদাত হাসান নিলয় ভাইয়া ও তার আরও কয়েকজন বন্ধু।
গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলন শুরু হওয়ার পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘শহীদ রুমী স্কোয়াড’ নামে একটি গ্রুপ খোলা হয়। আমি ঐ গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাইয়াদের সঙ্গে কাজ শুরু করি।”
সেঁজুতি আরও বলেন, “আন্দোলন শুরু হওয়ার পর শহীদ জননী জাহানারা ইমামের যে বিশাল পোট্রেট স্থাপন করা হয়েছিল তা এ স্কোয়াডের উদ্যোগেই করা হয়েছিল।”
“যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে আজকে যে আন্দোলন গড়ে উঠেছে এ আন্দোলনের রুপকার ছিলেন- শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমরা তাঁর সন্তান শহীদ রুমীর নামে এই স্কোয়াড গঠন করেছি।” বললেন সেজুতি।
তিনি বলেন, “তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদ রুমীর আত্মত্যাগ আমাদের এখনও আন্দোলিত করে। তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, সাহস এবং দেশাত্ববোধ আজো আমাদের পথ দেখায়, উজ্জিবিত করে।”
গণজাগরণ মঞ্চের ঘোষিত কর্মসূচির সঙ্গে স্কোয়াডের কোনো বিরোধ আছে কিনা জানতে চাইলে সেঁজুতি বলেন, “যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামায়াতে ইসলাম এবং তার সহযোগী সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্র শিবিরকে যখন নিষিদ্ধের দাবি উঠল এ আন্দোলন থেকে। তখন সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হবে।”
তিনি আরও বলেন, “কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের উদ্যোগ আমাদের চোখে পড়েনি। তাছাড়া, অহিংস অবস্থান থেকে আমাদের সর্বোচ্চ গণতান্ত্রিক অধিকার রয়েছে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করার। আর যেহেতু সময় বেঁধে দেওয়ার পরও সরকার এ বিষয়ে কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়নি। তাই গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির পাশাপাশি আমরা এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।”
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার বিচারের রায় ঘোষণার পরপরই শাহবাগ চত্বরে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে আন্দোলনের সূত্রপাত।
এরপর এ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয় বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা। একসময় এ আন্দোলন গণজোয়ারের সৃষ্টি করে।
এক সময় এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করেও গড়ে ওঠে বিভিন্ন সংগঠন। শহীদ রুমী স্কোয়াডের জন্ম হয় গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের ভেতর থেকেই।
মঙ্গলবার বিকেলে গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণার পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে গণজাগরণ মঞ্চের পাশে জাতীয় যাদুঘরের সামনে অনশনে বসেন এ সংগঠনটির ৭ নেতাকর্মী।
অনশনকারীরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদাত হাসান নিলয়, মেহেদী হাসান শুভ্র, জয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাশ, ঢাকা কলেজের আনন্দ, রুবায়াৎ ও কর্মজীবী মানিক।
অনশনকারীদের মধ্য থেকে মেহেদী হাসান শুভ্র বাংলানিউজকে বলেন, “গণজাগরণ মঞ্চের ঘোষিত কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের এ কর্মসূচির কোনো বিরোধ নেই। মঞ্চের কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমরা সম্পূরক কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা মনে করি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে অহিংস উপায়ে আরও তীব্র এবং কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা জরুরি।”
শহীদ রুমী স্কোয়াডের কর্মী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষার্থী সেঁজুতি সানিমা নদী বাংলানিউজকে জানান, “এ সংগঠনের মূল উদ্যোক্তা সাদাত হাসান নিলয় ভাইয়া ও তার আরও কয়েকজন বন্ধু।
গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলন শুরু হওয়ার পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘শহীদ রুমী স্কোয়াড’ নামে একটি গ্রুপ খোলা হয়। আমি ঐ গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাইয়াদের সঙ্গে কাজ শুরু করি।”
সেঁজুতি আরও বলেন, “আন্দোলন শুরু হওয়ার পর শহীদ জননী জাহানারা ইমামের যে বিশাল পোট্রেট স্থাপন করা হয়েছিল তা এ স্কোয়াডের উদ্যোগেই করা হয়েছিল।”
“যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে আজকে যে আন্দোলন গড়ে উঠেছে এ আন্দোলনের রুপকার ছিলেন- শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমরা তাঁর সন্তান শহীদ রুমীর নামে এই স্কোয়াড গঠন করেছি।” বললেন সেজুতি।
তিনি বলেন, “তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদ রুমীর আত্মত্যাগ আমাদের এখনও আন্দোলিত করে। তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, সাহস এবং দেশাত্ববোধ আজো আমাদের পথ দেখায়, উজ্জিবিত করে।”
গণজাগরণ মঞ্চের ঘোষিত কর্মসূচির সঙ্গে স্কোয়াডের কোনো বিরোধ আছে কিনা জানতে চাইলে সেঁজুতি বলেন, “যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামায়াতে ইসলাম এবং তার সহযোগী সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্র শিবিরকে যখন নিষিদ্ধের দাবি উঠল এ আন্দোলন থেকে। তখন সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হবে।”
তিনি আরও বলেন, “কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের উদ্যোগ আমাদের চোখে পড়েনি। তাছাড়া, অহিংস অবস্থান থেকে আমাদের সর্বোচ্চ গণতান্ত্রিক অধিকার রয়েছে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করার। আর যেহেতু সময় বেঁধে দেওয়ার পরও সরকার এ বিষয়ে কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়নি। তাই গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির পাশাপাশি আমরা এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।”
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার বিচারের রায় ঘোষণার পরপরই শাহবাগ চত্বরে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে আন্দোলনের সূত্রপাত।
এরপর এ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয় বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা। একসময় এ আন্দোলন গণজোয়ারের সৃষ্টি করে।
এক সময় এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করেও গড়ে ওঠে বিভিন্ন সংগঠন। শহীদ রুমী স্কোয়াডের জন্ম হয় গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের ভেতর থেকেই।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেশের কাণ্ডারিদের বোধ
উত্তরমুছুনপ্রিয় দেশ বাসী ও বন্ধুগন
********************
রাজনৈতিক নীতি নির্ধারকদের ভুল সিদ্ধান্তের গেঁড়াকলে দেশ
এখন সামাজিক , সাংক্রিতিক , ও আর্থিক চরম সংকটে নিমজ্জিত ।
সরকার চায় বিরুধিদের দমন নিড়িপন করে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত
থাকতে , আর বিরুধি দল গুলু চায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে
নির্বাচন , দাবি না মানা পর্যন্ত তারা নির্বাচন মুখি হবেনা ।
বাম দলগুলু সুযোগে সদ্যব্যাবহার করে উভয় দল কেই তাদের
নিজস্ব নীতিতে অবস্থান নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ অব্যহত ।
গণজাগরণ একটি পথ নাটক ।
ওরা চায় নিঃস্বার্থ দাবিতে দেশ ও গনমানুসের অধিকার নিশ্চিত করা স্বাধীনতার মুক্ত আহবানে , সেখানেও আজ নানা মুখি রাজনৈতিক ভাবাদর্শে ও চিন্তা চেতনার বার বার বাধা ।
সামরিক শাসনের পথ বন্ধ অনেক আগে থেকেই ।
তাহলে এহেন সার্বিক সহিংসতা থেকে দেশ কে মুক্ত করার মুল
চালিকা শক্তি কারা ?
এরশাদ সাহেব বলেন দেশ আজ ইরাক , আফগান পরিস্থিতি রুপ নিচ্ছে এখনই সার্বিক পদক্ষেপ না নিলে দেশ ও জাতীর ভুত ভবিষ্যৎ
খুবই অন্ধকার ।
তাই দেশের সুশীল সমাজের প্রত্যক রাজনৈতিক মহলের প্রধান
দের নিকট আমার আহ্বান ।
আসুন দেশ ও জাতীর মুক্ত চিন্তায়
আমরা এক্যবদ্ধ হই আলোচনার টেবিলে
আর চাইনা রক্ত ঝরা সহিংসতা
আর চাইনা আবারও ভুলের দায়ে পদদলিত হোক স্বপ্নের স্বাধীনতা ।
শুভেচ্ছা জ্ঞাপন ও দেশ সেবার অঙ্গিকারে
মহাপরিচালক
বাংলাদেশ সাহিত্য সংসদ ।
সময়ের জিজ্ঞাসা বিবেক ও জাতীর মগজে
***********************************
৯০ এ গন অভ্যুত্থান হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকারের সামরিক
শাসনের বিলুপ্তি হলে বাংলাদেশে স্বাধীন গনতান্ত্রিক ব্যাবস্থার সুচনা
ঘটে ।
আসে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এরপর আসে আওমিলিগ , আবার বিএনপি এবং বর্তমানে আওমিলিগ ।
এর মধ্য সংবিধান রদবদল হয় ।
বাংলাদেশ সংবিধানের মুল ধারায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে
নির্বাচন অনুষ্ঠান বলবত থাকার নিয়ম চালু ছিল , গত নির্বাচন
এ সহিংসতার জন্য তত্ত্বাবধায়ক তথা ফখরুদ্দিন সরকার ৩ মাসের জায়গায় প্রায় ২ বছর শাসন জারি রাখে এমনকি সামরিক
বাহিনিকে মাঠে নামানো হয় । ফলে বিএনপি সরকারের শীর্ষ নেতৃস্থানীয় দের ঘুষ দুর্নীতির চিত্র এবং তাদের গ্রেফতার জাতীর
এক কাল অধ্যায় ।
আবার যখন আওমিলিগের মেয়াদকাল শেষ হয়ে আসবে তখন
অবশ্যই নির্বাচনের ৩ মাস আগেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিকট
ক্ষমতা হস্তান্তর করার কথা , কিন্তু বিএনপির বিগত চিত্র দেখে
মহাজুট ও আওমি সরকার এ কেমন বোকামিতে মেতে উটে যে
৪০ বছরের সংরক্ষিত সংবিধানকে মুল প্রেক্ষাপট থেকে সরিয়ে
দলীয় সুবিধা পাবার আশায় পুনঃ সংশোধন ও পরিবর্তন করে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নীতি বাতিল ঘোষণা করা সম্পূর্ণই ভুল ।
যার ফলশ্রুতিতে আজকের এ ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকটে দুদলের মধ্য বিরোধ ও সংঘাত ।
এবার সাংবিধানিক আওতায় আমার প্রশ্ন যে ভাবে ঘরের দরজা শক্ত পেরেকে আটকে বসে আছেন সেখান থেকে বেরুনোর রাস্তা এত সুজা নয় ।
হয় আইন পাল্টে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা বহাল করুন নয় আপনাদের মনগড়া আইনের প্যাচে ভ্রান্ত বাকশাল নীতি চালু রাখলে ,এমনিতেই আইন ছাড়াই সামরিক কু জারি হওয়া এখন
সময়ের দাবি ।