বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
প্রজন্ম চত্তর থেকে:
জাগরণের পর্ব শেষ, প্রতিরোধের পর্ব শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন শাহবাগের গণজাগরণ
মঞ্চের সংগঠক ও বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বাপ্পাদিত্য বসু।
তিনি বলেন, ‘‘২৬ মার্চের মধ্যে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। এ আল্টিমেটাম গত ৩৪ দিনের নয়, এটি ৪২ বছরের আল্টিমেটাম।’’
মঙ্গলবার বিকেলে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশে বক্তব্য দানকালে তিনি এ কথা বলেন। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ এবং যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিসহ ৬ দফা দাবিতে এ মহাসমাবেশ চলছে গণজাগরণ মঞ্চের ডাকে।
বাপ্পাদিত্য বসু বলেন, ‘‘সরকার যদি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ না করে, তবে আমরা এ সমাবেশ থেকে জামায়াত-শিবিরের সকল প্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ ঘোষণা করলাম।’’
গজারি, বাঁশের লাঠি নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমরা আগেই গণজাগরণ সমাবেশ থেকে নিষিদ্ধ জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে প্রস্তুত থাকার কথা বলেছি। এখন থেকে দেশের যে কোনো প্রান্তে জামায়াত-শিবির দেখা মাত্রই গজারি, বাঁশের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিন।’’
জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করতে যদি যুদ্ধ করতে হয়, আমরা প্রস্তুত। যুদ্ধের জন্য আমাদের প্রশিক্ষণ নিতে মাত্র ৭ দিন সময় লাগবে। আমাদের পাশে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারা। তারা অস্ত্র জমা দিয়েছেন, কিন্তু প্রশিক্ষণ জমা দেন নাই।’’
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘‘আপনাদের প্রশিক্ষণ আমাদের মধ্যে সঞ্চালিত করুন। আমরা নৈতিকতার অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়বো। জীবন গেলেও ঘরে ফিরে যাবো না।’’
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বাপ্পাদিত্য বলেন, ‘‘আপনাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা। ৪ বছরের মাথায় এ ওয়াদা ভুলে যাবেন না। রাজপথে তরুণ প্রজন্ম ও মুক্তিযোদ্ধারা রয়েছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাবো না।’’
বিকেল সোয়া ৩টায় টাঙ্গাইলের বাহাদুর মিয়ার নেতৃত্বাধীন দলের সারি গানের মধ্যে দিয়ে এ মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে।
স্বাধীনতার ৪২ বছর পূর্তির এ মহাসমাবেশ কর্মসূচিতে অংশ নিতে গণজাগরণ চত্বরের চারদিকে এখনও মানুষ জড়ো হচ্ছেন।
উল্লেখ্য, জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের গণআন্দোলনের সূচনা হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। পরে ৬ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। গণআন্দোলনের ৫০তম দিনে মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাসমাবেশ।
এ গণআন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। এরই মধ্যে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছেন।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
তিনি বলেন, ‘‘২৬ মার্চের মধ্যে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। এ আল্টিমেটাম গত ৩৪ দিনের নয়, এটি ৪২ বছরের আল্টিমেটাম।’’
মঙ্গলবার বিকেলে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশে বক্তব্য দানকালে তিনি এ কথা বলেন। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ এবং যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিসহ ৬ দফা দাবিতে এ মহাসমাবেশ চলছে গণজাগরণ মঞ্চের ডাকে।
বাপ্পাদিত্য বসু বলেন, ‘‘সরকার যদি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ না করে, তবে আমরা এ সমাবেশ থেকে জামায়াত-শিবিরের সকল প্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ ঘোষণা করলাম।’’
গজারি, বাঁশের লাঠি নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমরা আগেই গণজাগরণ সমাবেশ থেকে নিষিদ্ধ জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে প্রস্তুত থাকার কথা বলেছি। এখন থেকে দেশের যে কোনো প্রান্তে জামায়াত-শিবির দেখা মাত্রই গজারি, বাঁশের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিন।’’
জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করতে যদি যুদ্ধ করতে হয়, আমরা প্রস্তুত। যুদ্ধের জন্য আমাদের প্রশিক্ষণ নিতে মাত্র ৭ দিন সময় লাগবে। আমাদের পাশে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারা। তারা অস্ত্র জমা দিয়েছেন, কিন্তু প্রশিক্ষণ জমা দেন নাই।’’
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘‘আপনাদের প্রশিক্ষণ আমাদের মধ্যে সঞ্চালিত করুন। আমরা নৈতিকতার অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়বো। জীবন গেলেও ঘরে ফিরে যাবো না।’’
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বাপ্পাদিত্য বলেন, ‘‘আপনাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা। ৪ বছরের মাথায় এ ওয়াদা ভুলে যাবেন না। রাজপথে তরুণ প্রজন্ম ও মুক্তিযোদ্ধারা রয়েছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাবো না।’’
বিকেল সোয়া ৩টায় টাঙ্গাইলের বাহাদুর মিয়ার নেতৃত্বাধীন দলের সারি গানের মধ্যে দিয়ে এ মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে।
স্বাধীনতার ৪২ বছর পূর্তির এ মহাসমাবেশ কর্মসূচিতে অংশ নিতে গণজাগরণ চত্বরের চারদিকে এখনও মানুষ জড়ো হচ্ছেন।
উল্লেখ্য, জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের গণআন্দোলনের সূচনা হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। পরে ৬ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। গণআন্দোলনের ৫০তম দিনে মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাসমাবেশ।
এ গণআন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। এরই মধ্যে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছেন।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন