শেখ মুহাম্মদ এনামুল হক
মুক্তিযোদ্ধারা
সরকারের সর্বকালের সকল ধরনের সম্মান পেয়ে থাকবেন, এমনকি তাদের প্রজন্মরাও
তা পাওয়ার অধিকার রাখে। বহির্বিশ্বে তাই হয়ে থাকে।
আজ আমরা সেই মহান শহীদদের রক্তের বিনিময়ে দেশ ও জাতি স্বাধীনতা ভোগ করছি। আমাদের স্বদেশ জাতীয় পতাকা, মানচিত্র এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার আজীবন দায়িত্ব। এ স্বাধীন দেশের পতাকা যতদিন উড়বে ততদিন শহীদদের নিকট ঋণী হয়ে থাকতে হবে। সে ঋণ অপরিশোধযোগ্য। তাই আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের, দেশ ও জাতি শ্রদ্ধাভরে গভীরভাবে পালন করে ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী দিবস।
সে মুক্তিযুদ্ধে যারা বীরত্ব দেখিয়েছেন, জীবন উত্সর্গ করেছেন, ঐতিহাসিক অবদান রেখেছেন, তাদেরকে সরকার জাতির পক্ষ থেকে আলাদাভাবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। তাদের স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
সে সময় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনেককে নানা উপাধিতে শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়া হয়। তাদের উপাধিগুলো হল বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতীক। এসব উপাধি মুক্তিযোদ্ধার অমর প্রতীক।
বিশ্বের ইতিহাসে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হতে যেয়ে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করেছে বাংলা মায়ের বাঙালি বীর মুক্তিযোদ্ধারা তা আজীবন স্বর্ণাক্ষরে ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাংলাদেশ সরকারের দেয়া বীরত্বের শ্রেষ্ঠ উপাধি অর্জনকারী বীরশ্রেষ্ঠ ৭ বীর সম্মুখযুদ্ধে বিরল বীরত্বের ঐতিহাসিক যুদ্ধের বিজয় অর্জন করে দেশ ও জাতির জন্য প্রাণ দিয়েছেন। সেই বীরের মায়ের বীর সন্তানরা হলেন (১) ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (২) নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ (৩) ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ (৪) সিপাহী হামিদুর রহমান (৫) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান (৬) ল্যান্স নায়েক মোহাম্মদ মোস্তফা (৭) স্কোয়ার্ডের ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রুহুল আমিন । বীর উত্তম উপাধি পেয়েছেন ৬৮ জন, বীর বিক্রম উপাধি পেয়েছেন ১৭৫ জন, বীর প্রতীক উপাধি পেয়েছেন ৪২৬ জন। দীর্ঘদিন পর হলেও বর্তমান সরকার দেশ ও জাতির মর্যাদা ও সুনাম অর্জন করেছে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বিদেশি বন্ধুরা সহযোগিতা করেছেন তাদেরকে সরকার সম্মানসহকারে সম্মাননা প্রদান করেছেন।
আর যেসব বাঙালি হয়েও হাত মিলিয়েছিল পাকসেনাদের সাথে তাদের প্রতি বাঙালি সন্তানদের মনের ক্ষোভ কখনও শেষ হওয়ার নয়। এ স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম এবং ইতিহাসকে এ প্রজন্মের প্রতিটি শিক্ষিত, ছাত্রসমাজে অবশ্যই জানা আবশ্যক। সকল মানুষেরই জানা ও বুঝা দরকার মাতৃভূমি, বাঙালি জাতির বাংলাদেশ নামের দেশটি কখন জন্ম হয়েছে, কিভাবে বাংলাদেশ নাম হয়েছে, কখন হয়েছে। সকল প্রশ্নের একই উত্তর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিনিময়ে, ৩০ লক্ষ বাঙালি শহীদের বিনিময়ে, দুই লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত লুট এবং হত্যা এসবের ফসল আজকের এ সোনার বাংলাদেশ।
কয়েকদিন আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি খবরে প্রকাশ হল, বর্তমানে দেশে দুই লক্ষ চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা ডাটা বেইজে আছেন। এর মধ্যে মাত্র ৮৪ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। আজ ৪২ বত্সরের মাথায় এসে দাঁড়িয়েছে দুই লক্ষ চার হাজারে। কাজেই বর্তমান সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম একজন বলিষ্ঠ স্পষ্টবাদী, ন্যায়নীতির রাজনীতিবিদ। তিনি বিগত চার বত্সরে ৭১-এ মহান মুক্তিযোদ্ধাদেরকে যথাসাধ্য সহযোগিতা- সহানুভূতির মাধ্যমে সেবা দেয়া এবং এদেশের প্রতিটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত যেন না হন, সে বিষয়ে তিনি সদয়-সচেতন।
৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে স্মরণ করলে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধার শরীরের প্রতিটি লোম শিহরণ দিয়ে উঠে সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধারা ঐ ৪২ বত্সরে পূর্বের স্মৃতিকথা যখন মনে করেন তখনই চোখের সামনে ভেসে উঠে সেই ঐতিহাসিক গেরিলা যুদ্ধের কথা। সঙ্গী-সাথীদের যারা শহীদ হয়েছেন। মুক্তিবাহিনীতে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে অনেকের পরিবার নির্যাতিত হয়েছে, যা ভাষায় বলার নয়। অনেক এলাকার রাজাকার সেই গোপনভাবে সংবাদ পৌঁছিয়েছে গ্রামের কোন বাড়ির কে কে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে।
মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী, আপনার প্রতি একান্ত অনুরোধ রেখে একটু লিখতেই হচ্ছে—আপনি বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধার সুশৃংখলভাবে সামনের দিকে চলার মত চিন্তা-চেতনা করবেন এটাই সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের কামনা। আর সেই ৪২ বছর চলতি অবস্থায় আপনার এই মন্ত্রণালয়ের সফল নেতৃত্বে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার একটি চূড়ান্ত তালিকা হওয়া বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সকলেই মনে করেন এটা একটি ফরজ দায়িত্ব। প্রায়ই সংবাদপত্রে দেখা যায় অফিসার পদে চাকরিরত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। এই ডিজিটাল সময়ে এনালগ পদ্ধতির ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের একটা একটা করে পাট ক্ষেতের আগাছার মত পরিষ্কার করা উচিত। তবেই আপনি বেঁচে থাকা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
এ দেশের প্রায় মুক্তিযোদ্ধাই আশা করছেন আপনার সরকারের আমলেই মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী ভাতাটা ৫ হাজার টাকায় উন্নীত করলে এ দেশের বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধারা উপকৃত হবেন, দেশ ও জাতির কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন।
যখনই বিশ্বের যে কোন দেশ বহু জীবন ও রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা লাভ করে, একটা নিজস্ব জাতীয় পতাকা লাভ করে এবং সার্বভৌমত্বের অধিকার পায় তার সকল কিছুই হয়ে থাকে শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের বিনিময়ে। তাই সর্বস্তরের ইতিহাসে লেখা হয়ে থাকে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান।
লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা
আজ আমরা সেই মহান শহীদদের রক্তের বিনিময়ে দেশ ও জাতি স্বাধীনতা ভোগ করছি। আমাদের স্বদেশ জাতীয় পতাকা, মানচিত্র এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার আজীবন দায়িত্ব। এ স্বাধীন দেশের পতাকা যতদিন উড়বে ততদিন শহীদদের নিকট ঋণী হয়ে থাকতে হবে। সে ঋণ অপরিশোধযোগ্য। তাই আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের, দেশ ও জাতি শ্রদ্ধাভরে গভীরভাবে পালন করে ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী দিবস।
সে মুক্তিযুদ্ধে যারা বীরত্ব দেখিয়েছেন, জীবন উত্সর্গ করেছেন, ঐতিহাসিক অবদান রেখেছেন, তাদেরকে সরকার জাতির পক্ষ থেকে আলাদাভাবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। তাদের স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
সে সময় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনেককে নানা উপাধিতে শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়া হয়। তাদের উপাধিগুলো হল বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতীক। এসব উপাধি মুক্তিযোদ্ধার অমর প্রতীক।
বিশ্বের ইতিহাসে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হতে যেয়ে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করেছে বাংলা মায়ের বাঙালি বীর মুক্তিযোদ্ধারা তা আজীবন স্বর্ণাক্ষরে ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাংলাদেশ সরকারের দেয়া বীরত্বের শ্রেষ্ঠ উপাধি অর্জনকারী বীরশ্রেষ্ঠ ৭ বীর সম্মুখযুদ্ধে বিরল বীরত্বের ঐতিহাসিক যুদ্ধের বিজয় অর্জন করে দেশ ও জাতির জন্য প্রাণ দিয়েছেন। সেই বীরের মায়ের বীর সন্তানরা হলেন (১) ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (২) নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ (৩) ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ (৪) সিপাহী হামিদুর রহমান (৫) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান (৬) ল্যান্স নায়েক মোহাম্মদ মোস্তফা (৭) স্কোয়ার্ডের ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রুহুল আমিন । বীর উত্তম উপাধি পেয়েছেন ৬৮ জন, বীর বিক্রম উপাধি পেয়েছেন ১৭৫ জন, বীর প্রতীক উপাধি পেয়েছেন ৪২৬ জন। দীর্ঘদিন পর হলেও বর্তমান সরকার দেশ ও জাতির মর্যাদা ও সুনাম অর্জন করেছে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বিদেশি বন্ধুরা সহযোগিতা করেছেন তাদেরকে সরকার সম্মানসহকারে সম্মাননা প্রদান করেছেন।
আর যেসব বাঙালি হয়েও হাত মিলিয়েছিল পাকসেনাদের সাথে তাদের প্রতি বাঙালি সন্তানদের মনের ক্ষোভ কখনও শেষ হওয়ার নয়। এ স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম এবং ইতিহাসকে এ প্রজন্মের প্রতিটি শিক্ষিত, ছাত্রসমাজে অবশ্যই জানা আবশ্যক। সকল মানুষেরই জানা ও বুঝা দরকার মাতৃভূমি, বাঙালি জাতির বাংলাদেশ নামের দেশটি কখন জন্ম হয়েছে, কিভাবে বাংলাদেশ নাম হয়েছে, কখন হয়েছে। সকল প্রশ্নের একই উত্তর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিনিময়ে, ৩০ লক্ষ বাঙালি শহীদের বিনিময়ে, দুই লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত লুট এবং হত্যা এসবের ফসল আজকের এ সোনার বাংলাদেশ।
কয়েকদিন আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি খবরে প্রকাশ হল, বর্তমানে দেশে দুই লক্ষ চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা ডাটা বেইজে আছেন। এর মধ্যে মাত্র ৮৪ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। আজ ৪২ বত্সরের মাথায় এসে দাঁড়িয়েছে দুই লক্ষ চার হাজারে। কাজেই বর্তমান সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম একজন বলিষ্ঠ স্পষ্টবাদী, ন্যায়নীতির রাজনীতিবিদ। তিনি বিগত চার বত্সরে ৭১-এ মহান মুক্তিযোদ্ধাদেরকে যথাসাধ্য সহযোগিতা- সহানুভূতির মাধ্যমে সেবা দেয়া এবং এদেশের প্রতিটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত যেন না হন, সে বিষয়ে তিনি সদয়-সচেতন।
৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে স্মরণ করলে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধার শরীরের প্রতিটি লোম শিহরণ দিয়ে উঠে সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধারা ঐ ৪২ বত্সরে পূর্বের স্মৃতিকথা যখন মনে করেন তখনই চোখের সামনে ভেসে উঠে সেই ঐতিহাসিক গেরিলা যুদ্ধের কথা। সঙ্গী-সাথীদের যারা শহীদ হয়েছেন। মুক্তিবাহিনীতে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে অনেকের পরিবার নির্যাতিত হয়েছে, যা ভাষায় বলার নয়। অনেক এলাকার রাজাকার সেই গোপনভাবে সংবাদ পৌঁছিয়েছে গ্রামের কোন বাড়ির কে কে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে।
মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী, আপনার প্রতি একান্ত অনুরোধ রেখে একটু লিখতেই হচ্ছে—আপনি বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধার সুশৃংখলভাবে সামনের দিকে চলার মত চিন্তা-চেতনা করবেন এটাই সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের কামনা। আর সেই ৪২ বছর চলতি অবস্থায় আপনার এই মন্ত্রণালয়ের সফল নেতৃত্বে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার একটি চূড়ান্ত তালিকা হওয়া বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সকলেই মনে করেন এটা একটি ফরজ দায়িত্ব। প্রায়ই সংবাদপত্রে দেখা যায় অফিসার পদে চাকরিরত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। এই ডিজিটাল সময়ে এনালগ পদ্ধতির ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের একটা একটা করে পাট ক্ষেতের আগাছার মত পরিষ্কার করা উচিত। তবেই আপনি বেঁচে থাকা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
এ দেশের প্রায় মুক্তিযোদ্ধাই আশা করছেন আপনার সরকারের আমলেই মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী ভাতাটা ৫ হাজার টাকায় উন্নীত করলে এ দেশের বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধারা উপকৃত হবেন, দেশ ও জাতির কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন।
যখনই বিশ্বের যে কোন দেশ বহু জীবন ও রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা লাভ করে, একটা নিজস্ব জাতীয় পতাকা লাভ করে এবং সার্বভৌমত্বের অধিকার পায় তার সকল কিছুই হয়ে থাকে শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের বিনিময়ে। তাই সর্বস্তরের ইতিহাসে লেখা হয়ে থাকে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান।
লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন