টাঙ্গাইলঃ খাদ্যমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, কে হিন্দু, কে মুসলিম, কে গারো,
তা দেখে মুক্তিযুদ্ধ করে এ দেশকে স্বাধীন করা হয়নি। এ রাষ্ট্রের সব
মানুষের অধিকার সমান। জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী তৎপরতার কথা উল্লেখ করে
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে তারা মন্দিরে, বাড়িঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে।
তাদের প্রতিরোধ করতে হবে।
গতকাল শনিবার মধুপুর জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের ৫০ বছর পূর্তি উৎসবে জলছত্র ফুটবল মাঠে বিশাল গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বনের সঙ্গে আদিবাসীদের নিবিড় সম্পর্ক। বনের সঙ্গে গভীর মিতালী করে তারা বসবাস করছে। বনের বড় সম্পদ আদিবাসী।
গতকাল শনিবার মধুপুর জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের ৫০ বছর পূর্তি উৎসবে জলছত্র ফুটবল মাঠে বিশাল গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বনের সঙ্গে আদিবাসীদের নিবিড় সম্পর্ক। বনের সঙ্গে গভীর মিতালী করে তারা বসবাস করছে। বনের বড় সম্পদ আদিবাসী।
জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি ইউজিন নকরেকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আনিছুর রহমান মিঞা, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা অসীত রঞ্জন পাল, মধুপুর উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আবদুল গফুর মন্টু, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. মীর ফরহাদুল আলম মনি, যষ্টিনা নকরেক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফিউদ্দিন মনি, সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান আবু, কারিতাসের আঞ্চলিক পরিচালক থিওফিল নকরেক, সেড-এর পরিচালক ফিলিপ গাইন ও ইয়াকুব আলী চেয়ারম্যান প্রমুখ। এর আগে মন্ত্রী ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৫০ দীপশিখা জ্বালিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন। পরে প্রধান অতিথিকে আদিবাসীরা তাদের রীতি অনুয়ারী উত্তরীয় পরিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
আদিবাসীদের মধ্যে বিশেষ অবদানের জন্য মরণোত্তর, আদিবাসী সংগঠক, সুশীল সমাজ ও সাংবাদিকসহ ২৯ জনকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করে জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন