শাহবাগ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে মালয়েশিয়া প্রবাসী
ছাত্র-জনতা। সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ৩টায় লাগাতার কর্মসূচি আয়োজনের
লক্ষ্যে সবাইকে একত্রিত হওয়ার ডাক দিয়েছে সেখানকার ছাত্র-জনতা।
কুয়ালালামপুর সেন্ট্রাল চত্বরে এর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষিত হবে।
পেছনে ফেলে আসা ৪২ বছরের কলঙ্ক মোচনে জাতি যখন দল-মত নির্বিশেষে সংঘবদ্ধ শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এক ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের প্রতীক্ষায়, ঠিক তখনই বহির্বিশ্বের বাঙালিদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে এ জাগরণের অগ্নিশিখা। শাহবাগের আন্দোলন যখন ধীরে ধীরে পরিণত হচ্ছে অগ্নিস্ফুলিঙ্গে, ঠিক তখনই এরই সঙ্গে একাত্ম হয়ে মালয়েশিয়া প্রবাসী ছাত্র-জনতা ঘোষণা করল এই পুনর্জাগরণে তাদের সম্পৃক্ততা ও সংহতি।
পেছনে ফেলে আসা ৪২ বছরের কলঙ্ক মোচনে জাতি যখন দল-মত নির্বিশেষে সংঘবদ্ধ শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এক ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের প্রতীক্ষায়, ঠিক তখনই বহির্বিশ্বের বাঙালিদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে এ জাগরণের অগ্নিশিখা। শাহবাগের আন্দোলন যখন ধীরে ধীরে পরিণত হচ্ছে অগ্নিস্ফুলিঙ্গে, ঠিক তখনই এরই সঙ্গে একাত্ম হয়ে মালয়েশিয়া প্রবাসী ছাত্র-জনতা ঘোষণা করল এই পুনর্জাগরণে তাদের সম্পৃক্ততা ও সংহতি।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশন কুয়ালালামপুরের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের কাছে যুদ্ধাপরাধীর সর্বনিম্ন শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বিধানের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি পৌঁছে দেওয়া হয়। উপস্থিত ছাত্র-জনতা স্লোগান ও জাগরণের গানে হাইকমিশন প্রাঙ্গণে আরেক শাহবাগ তৈরি করে। এই স্লোগান ও গান মিশে যায় বাংলাদেশের লাখো জনতার মিছিলে।
প্রবাসী ছাত্র-জনতার ভাষ্য, শাহবাগে যে চেতনার স্ফুলিঙ্গ জ্বলেছে, তা দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ুক বিশ্বের আনাচে-কানাচে সব বাংলাদেশির মননে।
আরও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন আনোয়ারুল ইসলাম খান, হুমায়ুন কবির, তানভীর হোসাইন, সোহেল রানা, শাহরিয়ার বাদশা, রিয়াদ আরেফিন, ইসরানা হোসাইন, প্রাঞ্জন দাস, এম রাজিবুল হাসান, এস এম মোসলেম উদ্দিন, শাহরিয়ার মোহসিন সুহানসহ আরও অনেকেই।
একটাই দাবি সবার, যুদ্ধাপরাধীদের চূড়ান্ত বিচার, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করা । কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে দাবি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন