গণজাগরণ সংবাদ
মুক্তিযুদ্ধের ৪২তম বার্ষিকী স্বরণে গণজাগরণ মঞ্চ থেকে আকাশে ওড়ানো হলো
৪২টি ফানুস। রাত আটটায় প্রজন্ম চত্বরের মঞ্চসহ শিখা চিরন্তন ও হাতিরঝিল
থেকে ’৭১-এর বীর শহীদদের উদ্দেশে ফানুস ওড়ানো হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা,
বীরাঙ্গনা, প্রজন্মযোদ্ধা, বিশিষ্টজনসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই
কর্মসূচীতে অংশ নেন। তাদের সকলের প্রত্যাশা, এর মধ্য দিয়ে অন্ধকার দূর হবে।
শহীদদের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবে সর্বস্তরের মানুষ।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মঙ্গলবার সকাল ৭টায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। এর পর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকেই প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে যথারীতি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সঙ্গীতশিল্পীরা বিভিন্ন পরিবেশনায় অংশ নেন। ব্যতিক্রমী পরিবেশনার মধ্যে ছিল সারি, জারি, ভাওয়াইয়া ও ভাটিয়ালি গান, যা তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনে যোগ করেছে বাড়তি মাত্রা। এর পর পরই বিকেল চারটায় শুরু হয় মুক্তিযোদ্ধা জনতা মহাসমাবেশ।
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু, সেক্টর কমান্ডার এয়ার ভাইস মার্শল একে খন্দকারসহ বিভিন্ন সেক্টরের লোকজন এই কর্মসূচীতে অংশ নেন। কর্মসূচী চলার সময় জয় বাংলা ধ্বণিতে মুখরিত হয় প্রজন্ম চত্বর। চলমান আন্দোলনের ৫০তম দিনে দিনভর চলে নানা কর্মসূচী। সকাল থেকে মঞ্চে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দলে দলে লোকজন আসতে থাকে শাহবাগের দিকে।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মঙ্গলবার সকাল ৭টায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। এর পর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকেই প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে যথারীতি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সঙ্গীতশিল্পীরা বিভিন্ন পরিবেশনায় অংশ নেন। ব্যতিক্রমী পরিবেশনার মধ্যে ছিল সারি, জারি, ভাওয়াইয়া ও ভাটিয়ালি গান, যা তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনে যোগ করেছে বাড়তি মাত্রা। এর পর পরই বিকেল চারটায় শুরু হয় মুক্তিযোদ্ধা জনতা মহাসমাবেশ।
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু, সেক্টর কমান্ডার এয়ার ভাইস মার্শল একে খন্দকারসহ বিভিন্ন সেক্টরের লোকজন এই কর্মসূচীতে অংশ নেন। কর্মসূচী চলার সময় জয় বাংলা ধ্বণিতে মুখরিত হয় প্রজন্ম চত্বর। চলমান আন্দোলনের ৫০তম দিনে দিনভর চলে নানা কর্মসূচী। সকাল থেকে মঞ্চে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দলে দলে লোকজন আসতে থাকে শাহবাগের দিকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন