জনকণ্ঠ,বিশেষ প্রতিনিধি ॥ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া সবচেয়ে বেশি ‘হিংস্র ভূমিকা’ নিয়েছেন।
রাজনীতি, শাসনব্যবস্থা ও সংবিধানে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ আহ্বান করে তিনি
নজিরবিহীন কাজ করেছেন। পৃথিবীর কোন গণতান্ত্রিক দেশে এ ধরনের কোন ঘটনা
অতীতে ঘটেছে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোন দেশ হলে
আজ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হতো।
মঙ্গলবার ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি অভিযোগ করেন, দুঃখজনক হলেও সত্যি, যুদ্ধাপরাধের বিচার বানচাল করার জন্য প্রথম থেকেই বাংলাদেশের দুই দু’বারের প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমানে বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়া সবচেয়ে বেশি হিংস্র ভূমিকা নিয়েছেন।
যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিচারের রায়কে কেন্দ্র করে সারাদেশে সংঘটিত সহিংসতার জন্য খালেদা জিয়াকে দায়ী করে তিনি আরও বলেন, জামায়াতের এত শক্তি নেই যে তারা পুলিশ হত্যা করবে, সংখ্যালঘুদের হত্যা করবে বা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করবে। এই শক্তি হলো খালেদা জিয়ার শক্তি। তিনি সব শক্তি দিয়ে যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচাল করার জন্য আজকের সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছেন।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ইঙ্গিত করে সৈয়দ আশরাফ বলেন, বাংলাদেশের মতো পৃথিবীর এমন কোন দেশ নেই যেখানে যারা যুদ্ধ করে পরাজিত হয়েছে, যাদের হাত থেকে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে হয়েছে- এই পরাজিত শক্তি ৪২ বছর পরও আজ রাজনীতি করে! এটা একমাত্র বাংলাদেশেই সম্ভব হয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোথাও এমন নজীর নেই।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, বগুড়ার সমাবেশে সেনাবাহিনী সম্পর্কে খালেদা জিয়ার দেয়া বক্তব্য পত্রিকা ও টেলিভিশনের মাধ্যমে সবাই জানতে পেরেছে। কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে এখন দাবি করা হচ্ছে, খালেদা জিয়া এটা বলেননি। তবে এসব করে ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’ সম্ভব নয়।
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি অদ্ভুত দেশ। সবকিছু বলেও তিনি পার পেয়ে যেতে পারবেন, মামলার বিষয়টা আসবে না। কারণ তিনি (খালেদা জিয়া) সব আইনের ঊর্ধে। অথচ পৃথিবীর আর কেউ সব আইনের ঊর্ধে নয়। সমগ্র জাতিকে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে আরেকবারের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
মঙ্গলবার ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি অভিযোগ করেন, দুঃখজনক হলেও সত্যি, যুদ্ধাপরাধের বিচার বানচাল করার জন্য প্রথম থেকেই বাংলাদেশের দুই দু’বারের প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমানে বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়া সবচেয়ে বেশি হিংস্র ভূমিকা নিয়েছেন।
যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিচারের রায়কে কেন্দ্র করে সারাদেশে সংঘটিত সহিংসতার জন্য খালেদা জিয়াকে দায়ী করে তিনি আরও বলেন, জামায়াতের এত শক্তি নেই যে তারা পুলিশ হত্যা করবে, সংখ্যালঘুদের হত্যা করবে বা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করবে। এই শক্তি হলো খালেদা জিয়ার শক্তি। তিনি সব শক্তি দিয়ে যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচাল করার জন্য আজকের সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছেন।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ইঙ্গিত করে সৈয়দ আশরাফ বলেন, বাংলাদেশের মতো পৃথিবীর এমন কোন দেশ নেই যেখানে যারা যুদ্ধ করে পরাজিত হয়েছে, যাদের হাত থেকে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে হয়েছে- এই পরাজিত শক্তি ৪২ বছর পরও আজ রাজনীতি করে! এটা একমাত্র বাংলাদেশেই সম্ভব হয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোথাও এমন নজীর নেই।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, বগুড়ার সমাবেশে সেনাবাহিনী সম্পর্কে খালেদা জিয়ার দেয়া বক্তব্য পত্রিকা ও টেলিভিশনের মাধ্যমে সবাই জানতে পেরেছে। কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে এখন দাবি করা হচ্ছে, খালেদা জিয়া এটা বলেননি। তবে এসব করে ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’ সম্ভব নয়।
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি অদ্ভুত দেশ। সবকিছু বলেও তিনি পার পেয়ে যেতে পারবেন, মামলার বিষয়টা আসবে না। কারণ তিনি (খালেদা জিয়া) সব আইনের ঊর্ধে। অথচ পৃথিবীর আর কেউ সব আইনের ঊর্ধে নয়। সমগ্র জাতিকে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে আরেকবারের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন