জনকণ্ঠ, শংকর কুমার দে ॥ মহান স্বাধীনতা দিবসে বিএনপির ডাকা হরতালে যানবাহনে আগুন,
ভাংচুর, বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে জামায়াত-শিবির। যুদ্ধাপরাধীদের
এটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। জামায়াত-শিবিরের স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজয়ের চরম
প্রতিশোধ। বিএনপিকে দিয়ে হরতাল আহ্বান করিয়েছে তারা। স্বাধীনতা দিবসের
অবমাননা করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতিশোধ নিতে
হরতালকে বেছে নিয়েছে স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা। বিএনপির ডাকা হরতাল
সফল করতে যারা যানবাহনে আগুন, ভাংচুর ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে গিয়ে ধরা
পড়েছে জামায়াত-শিবিরের কর্মী-ক্যাডাররা। জামায়াত-শিবিরের কর্মী-ক্যাডারদের
জিজ্ঞাসাবাদ করে এই ধরনের তথ্য পেয়েছে পুলিশ কর্মকর্তারা। রাজধানীর মগবাজার
এলাকায় বিএনপির ডাকা হরতাল সফল করতে মঙ্গলবার সকাল পৌনে দশটার দিকে
ছাত্রশিবিরের কর্মী-ক্যাডাররা একটি মিছিল বের করলে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষিপ্ত
সংঘর্ষ হয়। মহাখালী এলাকায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মিছিল বের করে পুলিশের সঙ্গে
সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টাকালে পুলিশ গ্রেফতার করেছে শিবিরের ৭ কর্মীকে।
গ্রেফতারের পর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঢাক মহানগর পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেছেন, মহান স্বাধীনতা দিবসে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এটা জামায়াত-শিবিরের পক্ষেই সম্ভব। তারাই এ ঘটনার জন্য দায়ী। তারা স্বাধীনতাবিরোধী। পাকিস্তানে ফিরে যেতে চায় তারা। তাদের কাছে তো স্বাধীনতা দিবসের কোন গুরুত্ব নেই। মানুষজনের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র সহিংস সন্ত্রাসী তা-বে সারাদেশে ৮ পুলিশ খুনসহ নিহত হয়েছে ৬৮ জন। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (হিন্দু সম্প্রদায়) বাড়িঘরে ও তাদের মন্দিরে মূর্তিতে হামলা করে ভাংচুর, লুটপাট ও আগুন দিয়ে ঘটনা ঘটিয়েছে তারা। শহীদ মিনার ভাংচুর করেছে, জাতীয় পতাকাতে আগুন দিয়েছে, গুজব রটিয়ে ধর্মের নামে উন্মাদনা সৃষ্টি করে সারাদেশে সন্ত্রাসের তা-বলীলা চালিয়েছে।
পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেছেন, জামায়াত-শিবির দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। এ জন্যই তারা স্বাধীনতা দিবসেও যানবাহনে আগুন, ভাংচুর ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। বিএনপির কাঁধে ভর করে তাদের দিয়ে হরতাল আহ্বান করিয়ে স্বাধীনতা দিবসকে অবমাননা করার উদ্দেশ্যেই স্বাধীনতা দিবসে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে জামায়াত-শিবির।
জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঢাক মহানগর পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেছেন, মহান স্বাধীনতা দিবসে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এটা জামায়াত-শিবিরের পক্ষেই সম্ভব। তারাই এ ঘটনার জন্য দায়ী। তারা স্বাধীনতাবিরোধী। পাকিস্তানে ফিরে যেতে চায় তারা। তাদের কাছে তো স্বাধীনতা দিবসের কোন গুরুত্ব নেই। মানুষজনের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র সহিংস সন্ত্রাসী তা-বে সারাদেশে ৮ পুলিশ খুনসহ নিহত হয়েছে ৬৮ জন। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (হিন্দু সম্প্রদায়) বাড়িঘরে ও তাদের মন্দিরে মূর্তিতে হামলা করে ভাংচুর, লুটপাট ও আগুন দিয়ে ঘটনা ঘটিয়েছে তারা। শহীদ মিনার ভাংচুর করেছে, জাতীয় পতাকাতে আগুন দিয়েছে, গুজব রটিয়ে ধর্মের নামে উন্মাদনা সৃষ্টি করে সারাদেশে সন্ত্রাসের তা-বলীলা চালিয়েছে।
পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেছেন, জামায়াত-শিবির দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। এ জন্যই তারা স্বাধীনতা দিবসেও যানবাহনে আগুন, ভাংচুর ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। বিএনপির কাঁধে ভর করে তাদের দিয়ে হরতাল আহ্বান করিয়ে স্বাধীনতা দিবসকে অবমাননা করার উদ্দেশ্যেই স্বাধীনতা দিবসে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে জামায়াত-শিবির।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন