প্রজন্ম ৭১
জামায়াতে ইসলাম একটি রাজনৈতিক দল । তাবলীগ জামাত সম্পূর্ণ একটি অরাজনৈতিক দল যদিও নিন্দুকেরা এই দলটিকে আওয়ামীপন্থী বলে থাকে যেহেতু এই দলটি জামায়াতে ইসলাম বিরোধী। জামায়াতে ইসলাম ও তাবলীগ জামাত এই দল দুটির লক্ষ্য এক অর্থাৎ ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা। কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের পথসম্পূর্ণ ভিন্ন।
জামায়াতে ইসলামের অর্থাৎ মওদুদির মূলনীতি `দাওয়াত নয়, অস্ত্রের মধ্যমেই ইসলাম কায়েম হয়েছে ও হবে।'
যুক্তি হিসেবে এরা দেখায় ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য মহানবী (সঃ) কাফিরদের সাথে বিভিন্ন সময় যুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধের মাধ্যমেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা তাদের সম্পূর্ণ ভ্রান্ত নীতি। মনে রাখবেন মহানবী (সঃ) যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ করতে চান নি। হুদাইবিয়ার সন্ধি তার একটি প্রামাণ্য দলিল। নবুয়ত প্রাপ্তির পর যখন তিনি বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ইসলামের দাওয়াত দিতেন তখন বিভিন্ন সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তারপরও প্রতিবাদ করেন নি। তিনি জোর করে কাউকেধর্মান্তরিত করেন নি। যারা ইসলাম গ্রহন করতে চেয়েছে তারা স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহন করেছে।
তাবলীগ জামাতের মূল থিম হচ্ছে “ অস্ত্র নয়, দাওয়াতের মাধ্যমেই ইসলাম কায়েম হয়েছে এবং হবে”।
এটির সাথে আমি নিজেও একমত। মহানবী (সঃ) দাওয়াতের মাধ্যমে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, জোর করে বা কাউকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নয়। ইসলাম প্রচারে অনেক বাধা এসেছে। তিনি ধৈর্য ধারন করেছেন। অবশেষে কাফিররা তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলে তিনি যুদ্ধ করেছেন। তাহলে মহানবী (সঃ) এর নীতি অনুসারে আগে দাওয়াত, পরে যুদ্ধ ( যদি প্রয়োজন পড়ে ) ।
পক্ষান্তরে, জামাত শিবিরের নীতি অনুযায়ী আগে যুদ্ধ, পরে দাওয়াত ( তেমন দরকার নেই)।
তাহলে দেখা যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী মহানবী (সঃ) কে অনুসরন করে না, ওরা অনুসরন করে মিস্টার মওদুদিকে। তাবলীগজামাত প্রতিটি মানুষকে নিয়ে চিন্তা করে। প্রতিটি মানুষের মধ্যে যদি ধর্মীয় চেতনা জাগ্রত করা যায় তাহলেই ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব, নতুবা নয়। আর জামায়াতে ইসলাম এর ভাষ্যতাদেরকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করলেই উনারা সাথে সাথেই দেশকে ইসলামী রাষ্ট্রে পরিনত করে ফেলবেন। হ্যাঁ, উনারা করবেন কিন্তু নামমাত্র করবেন।
কি করবেন তাতো এখনি দেখতে পাচ্ছি। দেশের অসংখ্য সাধারন মানুষ যারা কখনও মাদ্রাসায় যায় নি, তারা তাবলীগে গিয়ে ধর্মীয় অনেক কিছু শিখছে। আর আপনারা কিশেখাচ্ছেন? আপনারা শেখাচ্ছেন কিভাবে বোমা বানাতে হয়, কিভাবে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মিথ্যা অপপ্রচার চালাতে হয়।
এখন প্রিয় পাঠক বলুন কোনটিকে আপনি সমর্থন করবেন?
তাবলীগ জামাত নাকি জামায়াতে ইসলাম।
জামায়াতে ইসলাম একটি রাজনৈতিক দল । তাবলীগ জামাত সম্পূর্ণ একটি অরাজনৈতিক দল যদিও নিন্দুকেরা এই দলটিকে আওয়ামীপন্থী বলে থাকে যেহেতু এই দলটি জামায়াতে ইসলাম বিরোধী। জামায়াতে ইসলাম ও তাবলীগ জামাত এই দল দুটির লক্ষ্য এক অর্থাৎ ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা। কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের পথসম্পূর্ণ ভিন্ন।
জামায়াতে ইসলামের অর্থাৎ মওদুদির মূলনীতি `দাওয়াত নয়, অস্ত্রের মধ্যমেই ইসলাম কায়েম হয়েছে ও হবে।'
যুক্তি হিসেবে এরা দেখায় ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য মহানবী (সঃ) কাফিরদের সাথে বিভিন্ন সময় যুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধের মাধ্যমেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা তাদের সম্পূর্ণ ভ্রান্ত নীতি। মনে রাখবেন মহানবী (সঃ) যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ করতে চান নি। হুদাইবিয়ার সন্ধি তার একটি প্রামাণ্য দলিল। নবুয়ত প্রাপ্তির পর যখন তিনি বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ইসলামের দাওয়াত দিতেন তখন বিভিন্ন সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তারপরও প্রতিবাদ করেন নি। তিনি জোর করে কাউকেধর্মান্তরিত করেন নি। যারা ইসলাম গ্রহন করতে চেয়েছে তারা স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহন করেছে।
তাবলীগ জামাতের মূল থিম হচ্ছে “ অস্ত্র নয়, দাওয়াতের মাধ্যমেই ইসলাম কায়েম হয়েছে এবং হবে”।
এটির সাথে আমি নিজেও একমত। মহানবী (সঃ) দাওয়াতের মাধ্যমে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, জোর করে বা কাউকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নয়। ইসলাম প্রচারে অনেক বাধা এসেছে। তিনি ধৈর্য ধারন করেছেন। অবশেষে কাফিররা তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলে তিনি যুদ্ধ করেছেন। তাহলে মহানবী (সঃ) এর নীতি অনুসারে আগে দাওয়াত, পরে যুদ্ধ ( যদি প্রয়োজন পড়ে ) ।
পক্ষান্তরে, জামাত শিবিরের নীতি অনুযায়ী আগে যুদ্ধ, পরে দাওয়াত ( তেমন দরকার নেই)।
তাহলে দেখা যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী মহানবী (সঃ) কে অনুসরন করে না, ওরা অনুসরন করে মিস্টার মওদুদিকে। তাবলীগজামাত প্রতিটি মানুষকে নিয়ে চিন্তা করে। প্রতিটি মানুষের মধ্যে যদি ধর্মীয় চেতনা জাগ্রত করা যায় তাহলেই ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব, নতুবা নয়। আর জামায়াতে ইসলাম এর ভাষ্যতাদেরকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করলেই উনারা সাথে সাথেই দেশকে ইসলামী রাষ্ট্রে পরিনত করে ফেলবেন। হ্যাঁ, উনারা করবেন কিন্তু নামমাত্র করবেন।
কি করবেন তাতো এখনি দেখতে পাচ্ছি। দেশের অসংখ্য সাধারন মানুষ যারা কখনও মাদ্রাসায় যায় নি, তারা তাবলীগে গিয়ে ধর্মীয় অনেক কিছু শিখছে। আর আপনারা কিশেখাচ্ছেন? আপনারা শেখাচ্ছেন কিভাবে বোমা বানাতে হয়, কিভাবে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মিথ্যা অপপ্রচার চালাতে হয়।
এখন প্রিয় পাঠক বলুন কোনটিকে আপনি সমর্থন করবেন?
তাবলীগ জামাত নাকি জামায়াতে ইসলাম।
# সঙ্গীহীন পথিক
তাবলিগ জামাত কবে এবং কিভাবে শুরু হয় এই বিষয়ে একটি তথ্যভিক্তিক লেখা চাই
উত্তরমুছুনএই লেখাটি পড়ুনঃ http://gonojagoron-bd.blogspot.com/2013/03/blog-post_9328.html
উত্তরমুছুন