তথ্য সন্ত্রাস প্রতিরোধ সমাবেশ আজ ২০ এপ্রিল ২০১৩ খৃঃ শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হয়।
গণজাগরণ মঞ্চ সমন্বয় কমিটি আহ্বায়ক ও গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরের সমন্বয়ক জুলীয়াস চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সাবান মাহমুদ। আরো বক্তব্য দেন গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরে সংগঠক অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ বাদল, গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি রোমান শাহ আলম প্রমুখ।
গণজাগরণ মঞ্চ সমন্বয় কমিটি আহ্বায়ক ও গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরের সমন্বয়ক জুলীয়াস চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সাবান মাহমুদ। আরো বক্তব্য দেন গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরে সংগঠক অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ বাদল, গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি রোমান শাহ আলম প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সাবান মাহমুদ বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি; জামায়াত-শিবিরসহ সকল সাম্প্রদায়িক সংগঠন এবং তাদের রাজনীতি ও কর্মকান্ড নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া শুরুর প্রাক্কালে একশ্রেণির সংবাদপত্র, ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন মিডিয়া এবং দেশব্যাপি তাদের পোষ্য সাংবাদিকরা বিকৃত তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করে নাশকতা উষ্কে দিচ্ছ। যুদ্ধাপরাধী ও সাম্প্রদায়িকতা মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনের খবর প্রকাশ ও প্রচার না করেও একশ্রেণির সাংবাদিকরা সন্ত্রাসে সহায়তা করছে। আবার ওইসব পেইড যুদ্ধাপরাধী ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির খবর বেশি করে প্রকাশ ও প্রচার করে সন্ত্রাসের লালন করছে। এগুলোই তথ্য সন্ত্রাস এবং গাজীপুরের কতিপয় সাংবাদিকদের মধ্যে তথ্য সন্ত্রাসের চর্চা হচ্ছে সবচেয়ে বেশিÑ যা সাংবাদিকতার নীতিমালার পরিপন্থি। যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতা বিরোধী ওই সব সাংবাদিকদের রুখে দেয়ার সময় এসেছে।
গণজাগরণ মঞ্চ, গাজীপুরে সংগঠক অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ বাদল বলেন, অনলাইনে ছবি ম্যানিপুলেশেনের মাধ্যমে, মিথ্যা অসত্য তথ্য প্রচার করে জনমনে ভীতি ও ঘৃণা জন্মিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বানচাল, দেশব্যাপি সহিংসতা ও তান্ডবের মাধ্যমে রেল, বিদ্যুৎ, গণপরিবহনসহ জাতীয় সম্পদ ধবংস করা হচ্ছে। সরল ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত করে জাতিগত দাঙ্গা বাধিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা করে, প্রতিমা ভাংচুর করে তথ্য সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরী করা হচ্ছে। এটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মানুষ ও সংগঠনের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় মোকাবেলা করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন