বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: শনিবার রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে ওলামা-মাশায়েখ সংহতি পরিষদের
সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণা থেকে সরে আসলো খেলাফত যুব আন্দোলনসহ কয়েকটি
ইসলামী সংগঠন। রাষ্ট্রীয় শোকের কথা বলে তাদের এ প্রতিহত কর্মসূচি স্থগিত
করেছে।
এর আগে গত বুধবার রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলনে করে যে কোনো মূল্যে মতিঝিলের
সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে একই জায়গায় একই সময় সমাবেশ করার ঘোষণা
দিয়েছিল তারা।
শুত্রুবার যুব আন্দোলনের সভাপতি ফখরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন,
‘‘রাষ্ট্রপতি মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোকের কথা ভেবেই আমাদের
কমর্সূচি প্রত্যাহার করেছি, ভয়ে নয়।’’
মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদেরও শনিবারের কর্মসূচি স্থগিত করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অন্যদিকে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছেন ওলামা-মাশায়েখ সংহতি পরিষদ আহ্বায়ক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমাম ফরিদ উদ্দিন মাসউদ।
তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রীয় শোকের সঙ্গে আমাদের কর্মসূচির কোনো সম্পক নেই। আমাদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারেই সমাবেশ হবে।’’
তিনি বলেন, ‘‘শনিবারের সমাবেশে হলো, মুরতাদ আর প্রকৃত ইমামদার কে তা প্রমাণ করার। হক ও বাতিলের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করার। তাই কর্মীদের উদ্দেশ বলবো, সমাবেশ স্থগিত হয়েছে এরকম অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। আমাদের কর্মসূচি হবেই।’’
মাওলানা মাসউদ আরো বলেন, ‘‘শনিবারের সমাবেশকে সফল করতে গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় আলেমদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। বৃহস্পতিবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি।’’
অন্যদিকে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছেন ওলামা-মাশায়েখ সংহতি পরিষদ আহ্বায়ক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমাম ফরিদ উদ্দিন মাসউদ।
তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রীয় শোকের সঙ্গে আমাদের কর্মসূচির কোনো সম্পক নেই। আমাদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারেই সমাবেশ হবে।’’
তিনি বলেন, ‘‘শনিবারের সমাবেশে হলো, মুরতাদ আর প্রকৃত ইমামদার কে তা প্রমাণ করার। হক ও বাতিলের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করার। তাই কর্মীদের উদ্দেশ বলবো, সমাবেশ স্থগিত হয়েছে এরকম অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। আমাদের কর্মসূচি হবেই।’’
মাওলানা মাসউদ আরো বলেন, ‘‘শনিবারের সমাবেশকে সফল করতে গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় আলেমদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। বৃহস্পতিবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি।’’
তিনি জানান, ‘‘ওলামা-মাশায়েখরা যে কোনো মূ্ল্যে ২৩ মার্চের সমাবেশ সফল করতে হবে জানিয়েছেন।’’
অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমানে ইন্তেকাল ও তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে ঘোষিত তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে এ সমাবেশ স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুব খেলাফতসহ কয়েকটি সংগঠন। শুক্রবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
তারা বলেন, ‘‘রাষ্ট্রীয় শোকের কথা মাথায় রেখে আমাদের কর্মসূচি স্থগিত করলেও মাওলানা মাসউদ তার সমাবেশে করার বিষয়ে অনড় রয়েছেন। তাই তার প্রতি আমাদের আহ্বান, এ সমাবেশেকে কেন্দ্র করে কোনো উত্তেজনা তৈরি হোক, এটাই আমরা চাই না।’’
‘‘তাই আপনাদের কর্মসূচি স্থগিত করুন।’’
এছাড়া ৬ এপ্রিল হেফাজতে ইসলামের ঢাকার উদ্দেশ্য লংমার্চে যোগ দেওয়ার জন্য ফরিদ উদ্দিন মাসউদের প্রতি আহবান জানান তারা।
যে সব সংগঠনের নেতারা এ আহ্বান জানিয়েছেন তারা হলেন ইমাম ও ওলামা সমাবেশের সভাপতি মাওলানা ফয়েজুর রহমান ফয়েজী, খতিব কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মুফতি খায়রুজ্জামান, বিপ্লবী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি মুফতি ফরিদুল ইসলাম, সচেতন ওলামা সমাজের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আবু রাইয়ান, যুব আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মুফতি আব্দুল আলিম, মাওলানা ফরহাদ, মাওলানা শরীফুল ইসলাম, হাফেজ মিজানুর রহমান, বেলায়েত হোসাইন প্রমুখ।
এদিকে ইমাম-খতিব ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকেও শনিবারের সমাবেশ স্থগিত করে নাস্তিকদের নির্মূল ও তাদের সহযোগীদের সমাবেশ প্রতিহত করতে সর্বশেষ হাতিয়ার হিসেবে সব মুসলমানদের বিশেষ দোয়া পড়ার আহবান জানানো হয়।
অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমানে ইন্তেকাল ও তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে ঘোষিত তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে এ সমাবেশ স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুব খেলাফতসহ কয়েকটি সংগঠন। শুক্রবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
তারা বলেন, ‘‘রাষ্ট্রীয় শোকের কথা মাথায় রেখে আমাদের কর্মসূচি স্থগিত করলেও মাওলানা মাসউদ তার সমাবেশে করার বিষয়ে অনড় রয়েছেন। তাই তার প্রতি আমাদের আহ্বান, এ সমাবেশেকে কেন্দ্র করে কোনো উত্তেজনা তৈরি হোক, এটাই আমরা চাই না।’’
‘‘তাই আপনাদের কর্মসূচি স্থগিত করুন।’’
এছাড়া ৬ এপ্রিল হেফাজতে ইসলামের ঢাকার উদ্দেশ্য লংমার্চে যোগ দেওয়ার জন্য ফরিদ উদ্দিন মাসউদের প্রতি আহবান জানান তারা।
যে সব সংগঠনের নেতারা এ আহ্বান জানিয়েছেন তারা হলেন ইমাম ও ওলামা সমাবেশের সভাপতি মাওলানা ফয়েজুর রহমান ফয়েজী, খতিব কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মুফতি খায়রুজ্জামান, বিপ্লবী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি মুফতি ফরিদুল ইসলাম, সচেতন ওলামা সমাজের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আবু রাইয়ান, যুব আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মুফতি আব্দুল আলিম, মাওলানা ফরহাদ, মাওলানা শরীফুল ইসলাম, হাফেজ মিজানুর রহমান, বেলায়েত হোসাইন প্রমুখ।
এদিকে ইমাম-খতিব ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকেও শনিবারের সমাবেশ স্থগিত করে নাস্তিকদের নির্মূল ও তাদের সহযোগীদের সমাবেশ প্রতিহত করতে সর্বশেষ হাতিয়ার হিসেবে সব মুসলমানদের বিশেষ দোয়া পড়ার আহবান জানানো হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন